1. admin@dainikkhoborchitra.com : admin :
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কেশবপুরের পথ-প্রান্তর রাঙিয়ে তুলেছে রক্তরাঙা ফুল কৃষ্ণচূড়া কেশবপুরে অবৈধভাবে প্লেট ঝুলিয়ে জমি ও বাড়ির মালিকানা দাবী করে হয়রানীর অভিযোগ তীব্র তাপদাহে কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ। কেশবপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান , পুরুষ ও মহিলা ভাইস কে কি প্রতীক পেল কেশবপুরে আস্থা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Doa and Iftar mahfil organized by Keshavpur Reporters Club ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ মামলার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-০৭। কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহরণ মামলায় প্রাইভেট গাড়ীসহ ৩ জন আটক অনুশিখা বাঁচতে চায় / একটি মানবিক সাহায্যের আবেদন

কুড়িগ্রামে শৈতপ্রবাহের খবর জানালো আবহাওয়া অফিস। বিপাকে সাধারণ শ্রমিক।

দৈনিক খবরচিত্র ডেস্ক
  • সময় : বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ৫৩ বার পঠিত
সংবাদটি শেয়ার করুন:

মোঃআশিকুর সরকার(রাব্বি)
-রাজারহাট কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় পেটের তাগিদে বাড়ির বাইরে বের হতে বাধ্য হচ্ছেন শ্রমজীবী ও নিম্নআয়ের মানুষ।
পৌষের শেষে এসে কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম থাকলেও হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবী ও নিম্নআয়ের মানুষ পড়েছে বিপাকে।
এ রকম তাপমাত্রা আরও কয়েকদিন থাকবে। তবে এ মাসের মধ্যে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার।

রাতে বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়ছে কুয়াশা। সকাল ১০টা পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। ফলে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে মানুষ। গতকাল
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে।
আবার আজো এ অবস্থায় দেখা দিচ্ছে। বিপাকে রয়েছে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মতো কাজে বের হতে পারছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সূর্যের কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হতে থাকে।
সদর উপজেলার পাছগাছী ইউনিয়নের সরদার পাড়া এলাকার মিশুক চালক মাহাবুর মিয়া বলেন, ঠান্ডায় আমার অবস্থা শেষ। হাতে টাকা পয়সা নাই, শীতের কাপড় কিনতে পারি নাই। মানুষ একটা জ্যাকেট দিছে সেটা দিয়ে একটু ঠান্ডা কমছে।
পৌর শহরের ভেলাকোপা এলাকার জলপরী মিয়া বলেন, আজ কুয়াশাও যেমন পরছে তেমন ঠান্ডাও পরছে। হাত-পা বরফ হয়ে যাচ্ছে। কোনো কাজ করা যাচ্ছে না। শিরশির বাতাসে কাবু করে ফেলছে।
সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল বাতেন সরকার বলেন, কিছুদিন আগে মাদরাসার ছাত্রদের জন্য ২০০ কম্বল পেয়েছি তা বিতরণ করা হয়েছে। আর কোনো শীতবস্ত্র পাইনি। তবে পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
মোবাইল:০১৭৭২৬৯০৭১৯


সংবাদটি শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর