1. admin@dainikkhoborchitra.com : admin :
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৩:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কেশবপুরে অবৈধভাবে প্লেট ঝুলিয়ে জমি ও বাড়ির মালিকানা দাবী করে হয়রানীর অভিযোগ তীব্র তাপদাহে কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ। কেশবপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান , পুরুষ ও মহিলা ভাইস কে কি প্রতীক পেল কেশবপুরে আস্থা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Doa and Iftar mahfil organized by Keshavpur Reporters Club ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ মামলার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-০৭। কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহরণ মামলায় প্রাইভেট গাড়ীসহ ৩ জন আটক অনুশিখা বাঁচতে চায় / একটি মানবিক সাহায্যের আবেদন চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে নাচোল থেকে ভুয়া সচিব গ্রেপ্তার

‘মুজিব-একটি রূপকার’ সিনেমাটি কর্মকর্তাদের নিয়ে দেখলেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক

দৈনিক খবরচিত্র ডেস্ক
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৫৯ বার পঠিত
সংবাদটি শেয়ার করুন:

মোঃ শাহিনুর রহমান শাহিন, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি:

সাতক্ষীরা সদরে অবস্থিত ‘সঙ্গীতা’ সিনেমা হলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মুজিব; একটি জাতির রুপকার’ সিনেমা উপভোগ করতে উপস্থিত হয়েছিলেন সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক (উপসচিব) জনাব মাশরুবা ফেরদৌস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকবৃন্দ, বিভিন্ন উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসারবৃন্দ, আরডিসি, এসিল্যান্ডবৃন্দ, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, জেলা শিল্পকলা একাডেমির কর্মকর্তাবৃন্দ, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, এসিল্যান্ড অফিস ও ইউনিয়ন ভুমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। এছাড়া সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্যও হল উন্মোক্ত রাখা হয়।

বর্তমান প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শাণিত করতে এবং গর্বের ইতিহাস ঐতিহ্য ধারণ করে দেশপ্রেমিক ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে সিনেমা হলে গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি দেখলেন সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।
আকাশ সংস্কৃতি আর ইন্টারনেটের আগ্রাসনে রূপালী পর্দার সিনেমা হলগুলো যখন দর্শকশূন্য ও জেলার অধিকাংশ সিনেমা হলগুলো যখন বন্ধ, ঠিক তখনই ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ ছায়াছবিটি দর্শকদের আবার হারিয়ে যাওয়া অতীতের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। এ প্রজন্মের তরুণ সমাজ আবারও হলে গিয়ে সিনেমা দেখার আগ্রহ দেখাচ্ছে। সুস্থ বিনোদন আর গর্বের ইতিহাস জানার প্রবল আগ্রহ নিয়ে ছবিটি দেখছে সাধারণ মানুষও। শিক্ষার্থীদেরও চলচ্চিত্রটি দেখার সুযোগ করে দেওয়া হলে তারাও জানতে পারবে আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য।
এ সিনেমায় অতি সুনিপুণভাবে স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী, দেশপ্রেম ও আদর্শ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবে।
বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি দেখে আগামীর প্রজন্ম শাণিত হবে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতানায়।
ব্যক্তিত্ব এবং নেতৃত্বকে অভিনয়ে ধারণ করা খুবই কঠিন। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকায় সেই কঠিন কাজটি খুব সফলভাবেই ধারণ করেছেন অভিনয় শিল্পীরা। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদান বিরাট। তিনি পর্দার অন্তরাল থেকে বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধু হতে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে তাঁর ভূমিকা রয়েছে। এই বায়োপিক পাঁচ দশকে একটি দেশ ও জাতিকে স্বাধীনতা উপহার দেওয়া, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অসামান্য ত্যাগ, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ধাপে ধাপে গড়ে ওঠা এবং বঙ্গবন্ধু যেভাবে হিমালয়সম ব্যক্তিত্বে পরিণত হন সেটাকে খুব সফলভাবে ধারণ করতে পেরেছে। অনেক না বলা কথা, অনেক অজানা ইতিহাস আমরা মুজিব একটি জাতির রূপকার এই সিনেমার মাধ্যমে দেখা যায়।
মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্রটি দেশের ১৫৩টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে মুক্তি পেয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এভাবে চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে রূপালী পর্দার সোনলী অতীত ফিরিয়ে আনা সম্ভব। একই সাথে নির্ভেজাল দেশ প্রেমিক হিসেবে আগামী প্রজন্মকে গড়ে তোলাও অসম্ভব নয়। শুধু দরকার আমাদের মননশীলতা ও সৃজনশীলতাকে শাণিত করা।


সংবাদটি শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর