1. admin@dainikkhoborchitra.com : admin :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কেশবপুরের পথ-প্রান্তর রাঙিয়ে তুলেছে রক্তরাঙা ফুল কৃষ্ণচূড়া কেশবপুরে অবৈধভাবে প্লেট ঝুলিয়ে জমি ও বাড়ির মালিকানা দাবী করে হয়রানীর অভিযোগ তীব্র তাপদাহে কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ। কেশবপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান , পুরুষ ও মহিলা ভাইস কে কি প্রতীক পেল কেশবপুরে আস্থা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Doa and Iftar mahfil organized by Keshavpur Reporters Club ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ মামলার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-০৭। কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহরণ মামলায় প্রাইভেট গাড়ীসহ ৩ জন আটক অনুশিখা বাঁচতে চায় / একটি মানবিক সাহায্যের আবেদন

কেশবপুরে গাছে গাছে আমের মুকুলের ঘ্রাণে সুরভিত চারিদিক

দৈনিক খবরচিত্র ডেস্ক
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৭৪ বার পঠিত
সংবাদটি শেয়ার করুন:

রনি হোসেন,যশোর

আবহাওয়া ভালো থাকায় যশোরের কেশবপুরে এ বছর প্রচুর পরিমাণে আম গাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। আম গাছে মুকুল আসতে শুরু করায় ছড়াচ্ছে মুকুলের সুবাসিত ঘ্রাণ। বর্তমানে কেশবপুর উপজেলার প্রতিটি বাড়ি ও আম বাগান আমের মুকুলের গন্ধে মৌ মৌ করছে। উপজেলায় দিন দিন বাড়ছে হরেক রকমের সুস্বাদু আমের চাষ।
আমের মাসের স্বাদ নিতে বাকি আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। তবে সুখের ঘ্রাণ বইতে শুরু করেছে। গাছে গাছে ফুটছে আমের মুকুল। চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে এই মুকুলের পাগল করা ঘ্রাণ। বাতাসে মিশে সৃষ্টি করছে মৌ মৌ গন্ধ। যে গন্ধ মানুষের মনকে বিমোহিত করে। পাশাপাশি মধু মাসের আগমনী বার্তা শোনাচ্ছে আমের মুকুল।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর উপজেলায় চলতি বছরে আম চাষ হয়েছে প্রায় ৭৫০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে মজিদপুর, সাগরদাঁড়ি, পাঁজিয়া, মঙ্গলকােট, ত্রিমােহিনী ও কেশবপুর সদর ইউনিয়নে বেশি আমের বাগান রয়েছে। আবহাওয়া পরিস্থিতি অনুকুলে থাকা ও আমের ব্যবসা লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরেই আবাদ বাড়ছে। আমের উৎপাদন যাতে বৃদ্ধি পায় এ জন্য কৃষি বিভাগ থেকে আম চাষীদের বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। এ অঞ্চলে আমরুপালি, ল্যাংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙা, মল্লিকা, হিমসাগর, থাই, গােপালভােগ, বারি ১০, দেশি, বেনারসি, সিতাভােগ ও রসে ভরা বােম্বাই জাতের আম আবাদ করা হয়। এর মধ্যে হিমসাগর, ফজলি, আমরুপালি ও ল্যাংড়ার চাহিদা বেশি।

উপজেলার বেলকাটি গ্রামের আলমগীর বাগান মালিক জানান, মুকুল আসার পর থেকেই তারা গাছের প্রাথমিক পরিচর্যা শুরু করেছেন। মুকুল রোগ বালাইয়ের আক্রমন থেকে রক্ষা করতে স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধ স্প্রে করছি।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার বলেন, আম গাছে মুকুল আসার আগে পােকা দমনের জন্য চাষীদের ছত্রাক নাশক স্প্রে করতে বলা হয়েছে। হঠাৎ তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে এ উপজেলার অধিকাংশ আম গাছে মুকুল ভালােভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। এছাড়া কােন প্রাকৃতিক দুর্যােগ না হলে গত বছরের তুলনায় এবার আমের উৎপাদন বেশি হবে।

ছবিটি উপজেলার বেলকাটি গ্রাম থেকে বৃহস্পতিবার সকালে তোলা। তারিখ-২৩-৩-২৩


সংবাদটি শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর