1. admin@dainikkhoborchitra.com : admin :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কেশবপুরের পথ-প্রান্তর রাঙিয়ে তুলেছে রক্তরাঙা ফুল কৃষ্ণচূড়া কেশবপুরে অবৈধভাবে প্লেট ঝুলিয়ে জমি ও বাড়ির মালিকানা দাবী করে হয়রানীর অভিযোগ তীব্র তাপদাহে কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ। কেশবপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান , পুরুষ ও মহিলা ভাইস কে কি প্রতীক পেল কেশবপুরে আস্থা পল্লী উন্নয়ন সমবায় সমিতির অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Doa and Iftar mahfil organized by Keshavpur Reporters Club ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ে অপহরণ মামলার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার-০৭। কেশবপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহরণ মামলায় প্রাইভেট গাড়ীসহ ৩ জন আটক অনুশিখা বাঁচতে চায় / একটি মানবিক সাহায্যের আবেদন

শিশু (রেইনট্রি)গাছের ভাইরাস /পোকা যাচ্ছে কোথায়!

দৈনিক খবরচিত্র ডেস্ক
  • সময় : শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৫১ বার পঠিত
সংবাদটি শেয়ার করুন:

আবু জার গিফারী কেশবপুর যশোর থেকেঃ
অপরাহ্ন ব্যাপক চাহিদায় ভাগ্য ফিরেছে নারী পুরুষের শিশু গাছের ভাইরাস পোকা তো নয় যেন টাকা কামানোর মেশিন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পোকার সন্ধ্যানে গাছে গাছে নারী পুরুষ মিলে সন্ধান করছে। রীতিমত সব কর্ম ত্যাগ করে শিশু গাছের ভাইরাস পোকার সন্ধানে নেমে পড়েছে কেশবপুর উপজেলার বেতীখোলা গ্রাম তথা সুফলাকাটী ইউনিয়ন এর বাসিন্দারা। প্রথমে একজন ব্যবসা শুরু করলেও এখন এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ জনের মত। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা হচ্ছে শিশু গাছের ভাইরাস পোকা। ডাল থেকে পোকা ছাড়াতে কেজি প্রতি দেওয়া হচ্ছে ২২০ থেকে ২৫০ টাকা। আর সেই কাজ করছেন নারীরা। যার ফলে ভাগ্য ফিরেছে নারী পুরুষের। উদ্বেগ জেগেছে এলাকাবাসীর মাঝে। সবার একটাই কথা এগুলো যাচ্ছে কোথায়। এদিকে, নারীরা সারাদিন ধরে গাছের ডাল থেকে ভাইরাস পোকা ছাড়িয়ে দিচ্ছেন। এলাকাবাসীর কাছ থেকে ভাইরাস পোকা খুচরা কেনা হচ্ছে কেজি দরে ২২০ থেকে ২৫০ শ টাকা। এরপর সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাইকারি দরে কেজি প্রতি ৫ থেকে ৭ শত টাকা বিক্রয় হচ্ছে। ইতিমধ্যে শিশু গাছের ভাইরাস পোকা বিক্রি করে লভ্যাংশ দিয়ে অনেক কাজে লাগাচ্ছে এলাকাবাসী । এছাড়াও ভাগ্য বদলে যাচ্ছে অনেকের। এটা দেখে এলাকার অনেকেই এই ভাইরাস পোকার ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। কিন্তু পাইকারি বাজার খুঁজতে ব্যর্থ হয়ে অনেকেই হতাশায় ভুগছেন। কোথায় পাইকারি বাজার ও বিক্রি হচ্ছে কেউ স্বীকার করছে না। ভাইরাস পোকা ব্যবসায়ী আনিসুর এর কাছে বিস্তারিত জানতে চাইলে, জানাতে অস্বীকার করে প্রবাসীর পত্রিকাকে বলেন, আমি অন্যকে বলে দিলে আমার ব্যবসায় ক্ষতি হবে। এছাড়াও আরো দুই তিন জন এই ব্যবসায় প্রধান ভূমিকা পালন করছে। তবে কেউ স্বীকার করছে না কোথায় যাচ্ছে ভাইরাস পোকা। এলাকাবাসী বলছে, যারা মূলত জানে তারাই গোপনে এগুলো পাঠিয়ে দিচ্ছে বাজারে। এতে করে অনেকেই আবার লোকসান গুনতে হচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে জানা গেছে, বর্তমানে সাতক্ষীরার সদর ও তালা উপজেলায় পাইকারি দরে বিক্রি হচ্ছে ভাইরাস পোকা। কিন্তু এই ভাইরাস পোকা দিয়ে কি হচ্ছে তা কেউ জানে


সংবাদটি শেয়ার করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর